হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, আরবাইন জিয়ারতকারীদের উচিত জিয়ারাত আরবাইনে উল্লিখিত আকিদাগুলি হৃদয় ও আত্মার সাথে পুনরাবৃত্তি করা যাতে এই আকিদাগুলি তাদের হৃদয়ে ডুবে যায়। ১- আহলে বাইত (আ.)-এর শত্রুদের অভিসম্পাত করা এবং তাদের প্রতি নির্দোষতা প্রকাশ করা জিয়ারত আরবাইনে আশুরার দিনের দুষ্কৃতিকারী ও অপরাধীদের অভিশপ্ত করা হয়, এই কাজটি মানুষের মধ্যে ত্যাগের চেতনাকে শক্তিশালী করে এবং জিয়ারতকারীদেরকে ইসলামের শত্রুদের সাথে শত্রুতা বজায় রাখতে অটল থাকে: اَللّهُمَّ فَالْعَنْهُمْ لَعْناً وَبیلاً ২- নিপীড়কের সমমনা ব্যক্তিদের থেকেও নির্দোষতার প্রকাশ জিয়ারতে আরবাইনে পাঠ করা হয় যে, যারা ইমাম (আ.)-কে শহীদ করেছে তাদের উপর লানত এবং যারা এই মহান নিষ্ঠুরতার কথা শুনে তাতে সম্মত হয়েছে তাদের উপর অভিশাপ। অতএব, ফিতনার মুখে নীরব থাকা এবং ইসলামের শত্রুদের কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট থাকা মানে আপনি এই অপমান ও মৃত্যুদণ্ডে অংশ নিয়েছেন এবং ফিতনা সৃষ্টি করেছেন। ৩- স্পষ্ট অবস্থানের ঘোষণা জিয়ারত আরবাইনে আমরা পড়ি যে জিয়ারতকারীর তার অবস্থান ঘোষণা করা উচিত সে মুসলমানদের সাথে হোক বা ইসলামের শত্রুদের সাথে: اَللّهُمَّ اِنّی اُشْهِدُک اَنّی وَلِیٌّ لِمَنْ والاهُ، وَعَدُوٌّ لِمَنْ عاداهُ و پایداری بر سر موضع را هم داشته باشد: فَمَعَکمْ مَعَکمْ لامَعَ عَدُوِّکمْ۔ তাই আরবাইনের জিয়ারতকারীদের উচিত বৈশ্বিক দাম্ভিকতার বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করা।
![জিয়ারতে আরবাইনে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ আকীদা উল্লেখ করা হয়েছে জিয়ারতে আরবাইনে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ আকীদা](https://media.hawzahnews.com/d/2024/08/25/4/2309448.jpg?ts=1724568018000)
হাওজা / আরবাইন জিয়ারতকারীদের উচিত জিয়ারত আরবাইনে উল্লেখিত আকীদাগুলো হৃদয় ও আত্মার সাথে পুনরাবৃত্তি করা যাতে এই আকীদাগুলো তাদের অন্তরে ডুবে যায়।
আপনার কমেন্ট